Tuesday, May 31, 2011

ভার্সিটি লাইফ একটা সেক্স লাইফ part 2


ঘন্টা দুয়েকের মাঝেই সব শক্তি শেষ। ঘেমেটেমে একাকার অবস্থাওর অবস্থা দেখে বাইরে চলে এলাম। গাড়ীর বনেটের উপর চোখ বন্ধ করে হেলান দিয়ে দিলআমি সিগারেট ধরাতে যেয়ে ওর মুখে বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখে আর হাপরের মত বুকের উঠানামা দেখে আন্ডারগ্রাউন্ডের বিপ্লবীকে দমন করতে পারলাম নামনে হইতেছিল,জিন্স ফাটায়ে ফেলবে আমার ৬ ইঞ্চি বিদ্রোহী। আমার মাথায় চিন্তা ঢুকলো কি করি?আমার রুমে নেয়া যাবে না,ওর রুমেও যাওয়া যাবে না,হোটেল মোটেলেও জয়া যাবে নাকিন্তু আজ রাতেই কাহিনী শেষ করতে হবেলাল কুর্তা ওয়ালী তো আমার রেড লাইট জ্বালাইয়া দিছে। আমি বললামজয়া চলো জঙ্গলে যাই ও বলে এখন জঙ্গলেআরে পূর্ণিমা রাতে জঙ্গলে না গেলে বুঝবাই না দুনিয়া কি। ভয় লাগে। আমি আছি না?কুনো চিন্তা নাইচলো চলেন। রাইন নদীর ঘেষে জঙ্গলের মত অনেক জায়গা আছেক্যাম্পিং করতে আসে লোকজনতেমন একটা জায়গায় চলে গেলাম আমরা। সামারের রাত। ভরা পূর্ণিমায় যখন জঙ্গলে গিয়ে দুজন বসলাম অদ্ভুদ লাগতেছিল সবচমৎকার বাতাস। গাড়িতে থাকা ২টা বিয়ার নিয়ে বনেটে বসলাম। কিছু গান শুনলাম জয়ার গলায়। কিছু শুনলাম গাড়ির প্লেয়ারে। বিয়ার শেষ করেই জয়া বলে,গরম লাগে। বললাম,জঙ্গলে কিসের চিন্তাবলেই আমার শার্ট খুলে ফেললাম। চাদের আলোয় আমার এ্যাথলেট ফিগারটা নিজের কাছেই ভালো লাগতেছিল

জয়ার কি অবস্থা বুঝলাম যখন দেখলাম এক দৃষ্টিতে তাকাইয়া আছে। জিজ্ঞস করলাম,কিআপনি অনেক জোস। তুমিও জোসতুমি যদি টি-শার্ট খুললে আমি হার্টফেল করতে পারি নইলে অন্ধ হবো যে নিশ্চিত। খিলখিল করে হাসতে হাসতে জয়া বলে,দেখি টেস্ট করে বলেই টান মেরে টি-শার্টটা মাথার উপর দিয়ে খুলে ফেললো। সাদা চামড়ার জয়া সাদা ব্রা,সাদা প্যান্ট পরে আমার সাদা গাড়ির বনেটে বসে আছেআমার তো অস্থির অবস্থাকোন শব্দ করতে পারলাম নাকারন,আমার তখন রক্তের বদলে মাথায় মাল চড়তেছিল। আমি হার্টফেল করার ভান করে বনেটে শুয়ে পড়লাম। জয়া আমার মুখের উপর ঝুঁকে বলতেছে,মারা গেলেনআমি দুহাতে ওর মুখটা ধরে বললাম,ইচ্ছা পুরন না করে কিভাবে মরিবলেই ওর চেহারাটা নিচে টেনে এনে আমার ঠোঁটে চেপে ধরলামআর অমনি জয়া শব্দ করে চুমু আরম্ভ করলোআমি ওকে আমার দেহের উপর তুলে এনে চুমু দিতে দিতে কোলে নিয়ে উঠে বসলাম

মুখোমুখো বসে চাদের আলোয় এক ঝলক ওর আগুনভরা দেহটা দেখে ওর ঘাড়ে আর বুকে চুমু শুরু করলাম আর ও আমার চুল ধরে মাথাটা পিছে এলিয়ে দিল। হঠাৎ ওকে দাড় করিয়ে,গাড়ির ডিকি থেকে ক্যাম্পিংয়ের একটা চাদর বের করে নদীর পাশে বিছিয়ে শুয়ে পড়লাম আর জয়া আমার উপর ঝাপ দিয়ে পড়লোআমরা একদম বাংলা ছবি নায়ক-নায়িকাদের মত গড়াগড়ি করে চুমুতে লাগলাম আর ওর মধ্যেই ওর ব্রা খুলে কোলে বসিয়ে ১৯ বছর বয়সী দুধদুটো চুষতে আরম্ভ করলামপ্রচন্ড সেক্সী জয়া আমাকে খামচে ধরেছেআমি কতক্ষন ওর দুধ চুষলাম আর টিপলাম জানি নাএকসময় আমি ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পড়লাম আর জয়া আমার জিন্সের চেইন খোলা শুরু করলোহাটু গলিয়ে আমার আন্ডারওয়ার সহ জিন্সটা খুলে নিলএরপর হাটুতে ভর দিয়ে আমার ৬ ইঞ্চিটাকে মুখে পুরে চুষতে আরম্ভ করলোআমার দুই রানে হাত চালানোর সাথে সাথে খুব আরাম করে একদম ললিপপের মত করে ধনটা চুষলোমুখ থেকে বের করে,ধনের সাইড চুষলো এরপর বিচি চুষা আরম্ভ করলোবুঝলাম,প্রভা সিনড্রোমবিচির মাজেজা কি ওই জানে! নিজেরে রাজীব মেনে নিতে পারলাম না তাইওকে থামিয়ে দিয়ে উঠে বসলাম আর ওকে শুইয়ে দিয়ে জিন্স খুলে নিলাম

খুব সুন্দর চিকন সাদা প্যান্টির উপর দিয়েই ওর ভোদাটা বেশ ফুলে আছেআমার খুব ভাল লাগে প্যান্টির উপর দিয়ে সামনের দাঁত দিয়ে ভোদা কামড়াতেজয়া প্যান্টিটা একপাশে সড়িয়ে ওর ভোদাটা মুক্ত করলোনোনতা গন্ধটা আমার ভাল লাগে না কিন্তু এত সুন্দর বাঙ্গালি যোনী আগে দেখি নাইভগাংকুর বের হয়ে নেই,বেশ তরতাজা পরিষ্কার ভোদাআজকেই চাছা হইছেবালহীন রোমকুপগুলো পর্যন্ত জেগে উঠছে সেক্সে,মুখ লাগিয়ে টের পেলাম রসেও ভরপুর আমার জয়াচুষতে চুষতেই ওর প্যান্টি খুলে ছুড়ে ফেলে দিলামদুই আঙ্গুলে ফাঁক করে যোনীর ভেতরেও চুষে দিলাম। আর জয়া আমার চুল ছিড়ে ফেলার মত অবস্থাচাঁদের আলোয় দেখলাম হাসলে ওর চেহারা যেমন ব্যাকা হয়ে যায় এখনো তেমন ব্যাকা হয়ে আছে। জয়াকে উল্টে দিয়ে ওর পাছাটার প্রতিটা অংশে চুমু খেলামজানতাম বাঙ্গালি মেয়ের এ্যাসহোল চাটা সম্ভব নয় কিন্তু এ জয়া সবই জয় করে বসে আছে৫ টাকার কয়েনের সাইজের পাছার ফুটোটা এত চমৎকার যে চাঁদের আলোতে আঙ্গুলের মাথায় থুতু দিয়ে ভিজিয়ে ৫টা আঙ্গুলই ভরে ভরে দেখলাম এবং অনেকক্ষন চাটলাম। জয়া বোধহয় অজ্ঞান হয়ে যাবে এমন করতেছেতাই দেরী না করেই ওকে মিশনারী পজিশনে নিয়ে এলামধনটা সেট করে কিছুক্ষন শরীরের উপর অংশে চুষলাম আর খুব আবেগ নিয়ে ঠোঁটে চুমু খেলামমেয়েরা এসব খুব পছন্দ করে। খুবই টাইট যোনীটাতে যখন ৬ ইঞ্চি চালান দিলাম,মনে হচ্ছিল গরম মোমের ভেতর আমার দন্ডটা ঢুকাইলামতখনই মাল আউট হইতে নিছিলআতংকিত হয়ে পতন ঠেকাইলামআস্তে আস্তে কোমর নাচিয়ে ঠাপ শুরু করলামদেখলাম,যা সন্দেহ করছিলাম যে হাসলে জয়ার যেই চেহারা হয় ধনটা ঢুকানোর পর সেই একই চেহারা হলোচাঁদের আলোয় ওকে দেখতে দেখটে ঠাপিয়ে চললামআস্তে আস্তে তালে তালে গতি বাড়ালাম আর ওর শীৎকারও বাড়তে লাগলোনদীর ঐ পাড় থেকে একটা শিয়াল ডেকে উঠলো আর আমি তখন ফুল স্পিডে চলে গেলামএবার জয়া রনিইইই রনিইইই ব্যাথাআআ শুরু করলোআমি জানি এগুলা বলে ছেলেদের ধোকা দেয় মেয়েরা তাই গতি না কমিয়েই ঠাপ চালিয়ে গেলামকিছুক্ষন পর ডগি স্টাইলে নিয়ে গেলাম। কনডম মানিব্যাগেএখন কে বের করবেকনডম ছাড়া যোনীর গরমটা পুরোপুরি টের পাওয়া যায় তাই মাল তাড়াতাড়ি আউট হবে হবে করতেছিল মিনিট পর পর পজিশন বদলে বদলে সময় বাড়াইতেছিলামজয়া দেখি ঠাপের সাথে সাথে ঘাস ছেড়া শুরু করছেগাড়ি প্লেয়ারে ততক্ষনে শুনি জেমসের জঙ্গলে ভালবাসা শুরু হয়েছে ছুটছো তুমি ছুটছি আমিআর এদিকে ঠাপাচ্ছি আমি ঠাপ নিচ্ছো তুমি চলছে। ৩-৪ বার পজিশন বদলে মিশনারীতেই আমার মাল আউট হয়ে যাবে

আমি বললাম,জয়া বের হবে এখনইতোমার মুখে কাম আউট করবোও বলে ওকে। আমি আরো কিছু ঠাপ দিয়ে ধনটা বের করে নিলামজয়ার বুকের উপর যেয়ে মুখ বরাবর খেচতে লাগলামওর দুধগুলো আমার ইনার থাইয়ে বেজে আছেচাঁদের আলোতে দেখলাম জয়া ছোট করে হা করে অপেক্ষা করছে আমার মালেরআমি মাল ছেড়ে দিলামওর গালে,ঠোঁটে আর চোখ ও কপালে মাল ছিটকে পড়লো। জয়া চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকলো আর আমি ওর দুদুতে সোনায় লেগে থাকা মালগুলো মুছে একটা সিগারেট ধরানোর জন্য উঠে পড়লাম। সেই রাতে আমরা আরো একবার মিলন সম্পন্ন করে গাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ি যখন ৩টার দিকে চাঁদ ডুবে যায়জয়ার প্যান্টিটা আমি ছুড়ে ফেলেছিলাম সেটা পাওয়া যায় নাইআমার ধারনা ওটা নদীতে পড়েছিল তাই ভেসে গেছেসকালে কিছুক্ষন ওরাল সেক্স করে আমরা ক্যাম্পাসে ফিরে এসে সেই টেবিলে নাস্তা করি যেই টেবিলে জয়াকে ফেলে আমি চলে এসেছিলাম

No comments:

Post a Comment