Tuesday, May 31, 2011

Love and Valobasha Part 2



তো ঘরে ঢুকে আমাকে সোফাতে বসতে বলে ভিতরে চলে গেল এই বলে, “আমি একটু ফ্রেশ হয়ে আসি ২মিনিট পরে আমি কিছুটা কৌতূহল বশে ওর রুমের দিকে পা বাড়ালাম ওর রুমের দরজা অর্ধেক খোলা ছিল তাতে আমার দৃষ্টির সামনে যা দেখছিলাম তা ছিল কল্পনার বাইরে, শান্তা শুধু ব্রা-প্যান্টি পরে আমার দিকে পিছন ফিরে দাঁড়িয়ে আছে আমি ওর দিকে হা করে তাকিয়ে আছি, আমার আর কোনো খেয়াল ছিল না বেখেয়ালে নিজেকে চিমটি কেটে উঠি যে আমি কি স্বপ্ন দেখছি না বাস্তব আর আঊ করে উঠি আমার আঊ শুনে শান্তা আমার দিকে ফিরল এবার ওকে দেখে যেন আমার বেহুঁশ হওয়ার অবস্থা আমার সামনে যেন এক অপ্সরী দাঁড়িয়ে আছে যার রূপের বর্ণনা ভাষার মাধ্যমে দেওয়া আমার সাধ্যের বাইরে গোলাপী একজোড়া অধর (যেন সদ্য প্রস্ফুটিত গোলাপ), ব্রা দিয়ে ঢাকা একজোড়া স্তন (যেন একজোড়া কমলালেবু) আর প্যান্টির দিকে তাকিয়ে কি দেখছি তা চিন্তা করতে পারছিলাম না, ওর যোনীটা বাইরে থেকেই অনুভব করা যাচ্ছিল, শান্তাও যেন আমার আদর পাওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে ছিল আমি ওর দিকে এগিয়ে গেলাম ধীর পায়ে, আস্তে করে ওকে স্পর্শ করলাম, যেন নিশ্চিত হতে চাইছি, আসলেই শান্তা না কোনো পরী


শান্তা আমার দিকে ওর অধর বাড়িয়ে দিল, আমিও কাল-বিলম্ব না করে সেদুটো কে আদর করতে শুরু করলাম আর ধীরে ধীরে হাত দিয়ে ওর স্তন দুটোকে দলতে লাগলাম নিজেই হাত পিছনে নিয়ে গিয়ে ব্রা- হুক খুলে দিয়ে বলল, “তোমাকে কথা দিয়েছিলাম না, অসমাপ্ত কাজটা আজ সমাপ্ত কর কথা শুনে আমি ওর স্তনের উপর থেকে ব্রা নামক আবরণ টি সরিয়ে ফেলি কি বলব ভাই, এমন সুন্দর স্তন সবাই কল্পনায় দেখে আর তা আমার চোখের সামনে আমার দু হাতের মাঝে সম্পূর্ণ টাইট আর সাইজ সম্ভবত ৩৩/৩৪ হবে(এই বিষ্যে আমার ধারণা সীমিত) আর বোটা দুটো গাড় বাদামী (যেন চকলেট) আমি আস্তে করে ওর বাম স্তনের বোটায় মুখ নামিয়ে আস্তে করে জিহবা নাড়তে লাগলাম এবং একটু করে ষতে লাগলাম আর ডান পাশের টা ডান হাত দিয়ে আদর করতে লাগলাম এভাবে কিছুক্ষণ আদর করার পরে শান্তা বলল, “শুধুই কমলা খেলে চলবে? নাকি আর কিছু পছন্দ হয় না?” ওর এই কটুক্তি শুনে আমি আস্তে আস্তে নিচের দিকে নামতে লাগলাম (শান্তা তখনো দাঁড়িয়ে আছে আর আমি ওর সামনে হাটু গেড়ে বসা) আমি ওর নাভিতে আস্তে করে একটা চুমু দিতেই কেঁপে উঠল আমাকে দাঁড় করিয়ে এক ধাক্কা দিয়ে ওর বিছানায় ফেলে দিল (আমি ওর রুমে গিয়ে যেখানে দাঁড়িয়েছিলাম, তার পাশেই ওর বিছানা ছিল আমাকে বিছানায় ফেলে দিয়ে আমার শার্ট টেনে খুলে ফেলল আমার পরনছিল একটা জিন্স জিন্সের ভিতরে তখন আমি যেন একটা নতুন অস্তিত্ব টের পাচ্ছিলাম শান্তা আমার প্যান্ট খুলে ফেলে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ল এবং পাগলের মত আমাকে চুমু খেতে খেতে বলতে লাগল, “এইদিন টির জন্য আমি কবে থেকে যে অপেক্ষা করছি তা তোমাকে কিভাবে যে বলে বুঝাব, আজ তুমি আমায় সব কিছু নিয়ে নাও আমায় শেষ করে ফেল আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম যে, “আমিও যে এই দিনটির অপেক্ষায় ছিলাম জান, আজ আমার স্বপ্ন পূরণ হওয়ার দিন এরপর আর কথা না বাড়িয়ে ওকে শুইয়ে দিয়ে আমি ওর প্যান্টি টা আস্তে খুলে ফেললাম ভিতর থেকে বেরিয়ে এল সুনদর পরিষ্কার গোলাপী একটি যোনী, যা কখনো কোনো ছেলের স্পর্শ পায়নি আমি আস্তে করে শান্তার যোনীতে একটা চুমু খেলাম, কেঁপে উঠল আমি যোনীর আশেপাশে চুমু খেতে লাগলাম আর দুই হাত দিয়ে ওর কমলালেবু দুইটা কে আদর করতে লাগলাম আমি এদিকে শান্তার যোনীতে আমি জিহবা দিয়ে রসাজি চালাচ্ছি আর ওদিকে শান্তা আনন্দে আর উত্তেজনায় মুখ দিয়ে চাপা শব্দ করছে এভাবে কিছুক্ষণ করার পরে আমি আঙ্গুল দিয়ে ওর ক্লিটটা নাড়তে লাগলাম ২মিনিট আঙ্গুলি করার পরে শান্তা আমাকে বলে উঠল, “এই শয়তান, সব মজা নিজেই নিয়ে নিচ্ছ, আর আমি যে এদিকে কিছু একটা অভাব বোধ করছি তার কি হবে? আমাকে পূর্ণ করে দাও, আমি আর থাকতে পারছি না কে কার কথা শোনে, আমি আমার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি আর ওদিকে শান্তা আমাকে সমানে বলে যাচ্ছে, আমি আর পারছি না, আমাকে গ্রহণ কর তাড়াতাড়ি এভাবে মিনিট পাচেক পার হওয়ার পরে শান্তার অবস্থা যখন চরম পর্যায়ে, আমি থেমে গেলাম শান্তা অবাক হয়ে বলল, “থামলে কেন?” আমি বললাম, “এবার তোমার পালা আমার কথা শুনে শান্তা একটা মুচকি হাসি দিয়ে আমাকে শুইয়ে দিয়ে আমার আন্ডারওয়্যার টা খুলে নিল ভিতর থেকে আমার পেনিস টা বেরিয়ে এল শান্তা মুচকি হেসে বলল, “এইটা কে ? একে তো ঠিক চিনতে পারলাম না আমি উত্তর দিলাম, “তোমার মুখ টা দিয়ে ওটাকে আদর কর, তাহলে চিনতে পারবে শান্তা ব্লোজব দেওয়া শুরু করল ওর ব্লো দেখে তো আমি অবাক, একটা বাঙ্গালী মেয়ে এত সুন্দর ব্লোজব করতে পারে, সেটা কল্পনার বাইরে আমি চিন্তা করছি আর ওদিকে শান্তা তার কারসাজি চালিয়ে যাচ্ছে, এদিকে তো আমার অবস্থা তখন প্রায় চরম শান্তা মুখের কারসাজিতে আমার পেনিস তখন পূর্ণাঙ্গ রূপ ধারণ করেছে শান্তা ওর মুখ সরিয়ে আমাকে বলল, “এবার কি আমাদের প্রতিক্ষার পালা শেষ হবে?” আমি ওর কথার কোনো জবাব না দিয়ে ওকে শুইয়ে দিয়ে ওর যোনীর মুখে আমার পেনিস টা বসিয়ে আস্তে একটা ধাক্কা দিলাম, দিয়েই বুঝলাম যে শান্তার কুমারীত্ব এখনো বর্তমান এখন যাকে ভালবাসি তাকে তো ধোকা দিতে পারি না শান্তা কে প্রশ্ন করলাম, “কি করব?” শান্তা বলল, “চিন্তা করো না, তোমার কাজ তুমি কর আমি একবার ওর চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝলাম যে শান্তাও এটাই চাইছে পরমুহূর্তে শান্তার কুমারীত্ব বিসর্জন হয়ে গেল আমার কাছে শান্তা আমার দিকে একটা হাসি দিল, “আমার স্বপ্ন পূরণ হল আমিও পালটা হাসি দিলাম


আমি আস্তে ধীরে আমার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি শান্তা নিজের হাত দিয়ে ওর কমলালেবু ইটা কে আদর করে যাচ্ছে আর চাপা শীকার করছে বেশি জোরে করলে ভয় আছে, পাশের বাসার লোকজন শুনে ফেলতে পারে এবার আমি শান্তার উপর শুয়ে পরে ওর অধর দুটো আমার ঠোটের মাঝে নিয়ে নিলাম আর হাত দিয়ে ওর স্তন দুইটা নিয়ে খেলতে লাগলাম আর ওদিকে মূল কাজ তো চলছেই, সেটা কি আর থামিয়ে রাখা যায় !!! এভাবে কতক্ষণ ধরে আমরা যে নিজেদের মাঝে হারিয়ে ছিলাম তা বলতে পারব না শান্তার কথায় আমি বাস্তবে ফিরে আসি, “আমার প্রায় হয়ে আসছে আমি বললাম, “আমারও একই অবস্থাম বেশিক্ষণ আর থাকতে পারব না আমাদের কথা শেষ হতে না হতেই আমরা দুজনেই িজেদের চরম মুহূর্ত একসাথে পার করলাম শান্তা আমি একসাথে এরপর আমরা এলিয়ে পরলাম শান্তা আমাকে বলল, “জান, আমি যে কতরাত স্বপ্ন দেখেছি যে আজকের ঘটনা টা নিয়ে, কবে ঘটবে, কবে তুমি আমার সর্বস্ব নিয়ে নিবে, এর জন্য যে এতদিন অপেক্ষা করতে হবে তা কে জানত (তখন আমাদের প্রেমের বয়স মাত্র ৪মাস) এরপর আবার শান্তা আমাকে চুমু খাওয়া শুরু করল আমি বলে উঠলাম, “এই তোমার দুপুরের খাবার? মন তো ভরেছে, কিন্তু ওদিকে পেটের ভিতরে যে শোচণীয় অবস্থা, তার কি হবে?” আমার কথা শুনে শান্তা হেসে উঠে কিছু বলতে যাবে, এমন সময় ওদের বাসার কলিংবেল বেজে উঠল

No comments:

Post a Comment